অগ্রবর্তী সময়ের ককপিট
বাংলাদেশ সর্বশেষ

দেশে নতুন কর্মসংস্থান তৈরি করবে নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাত

আগামী ২০৩০ সালের মধ্যে বিদ্যুৎ উৎপাদন খাতে জীবাশ্ম জ্বালানির (তেল, গ্যাস ও কয়লা) ব্যবহার ২৭ থেকে ৩০ শতাংশের মতো কমবে। এ সময়ে বাড়বে নবায়নযোগ্য জ্বালানি থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন। জ্বালানির এই রূপান্তর বাংলাদেশের কর্মসংস্থান খাতে ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে পারে। এতে নতুন কর্মসংস্থান তৈরি হবে।

‘বাংলাদেশে জ্বালানি রূপান্তর: কর্মসংস্থান ও দক্ষতা’ শীর্ষক এক নিবন্ধ উপস্থাপনার সময় এসব কথা বলেছে বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)। বৃহস্পতিবার রাজধানীর ব্র্যাক সেন্টারে সিপিডি আয়োজিত সংলাপে এ নিবন্ধ তুলে ধরা হয়। এতে বলা হয়, ২০৩০ সালের মধ্যে নবায়নযোগ্য জ্বালানি থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন খাতে ৯ হাজার ৩০০ থেকে ২৮ হাজার ৬২৬ জনের কর্মসংস্থান তৈরি হতে পারে।

নিবন্ধে বলা হয়, জ্বালানি খাত জীবাশ্ম জ্বালানির ওপর অতিমাত্রায় নির্ভরশীল। ৯৫ শতাংশ জ্বালানি আসছে জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে। জ্বালানি খাতের অবকাঠামো, কর্মসংস্থান ও প্রতিষ্ঠানগুলো জীবাশ্ম জ্বালানিনির্ভর। যদিও এই চিত্র উন্নত ও উন্নয়নশীল দেশের ক্ষেত্রে ভিন্ন। জ্বালানি খাতে কর্মসংস্থানের রূপান্তর ঘটছে বিভিন্ন দেশে। জীবাশ্ম জ্বালানি খাতে কর্মসংস্থান কমছে আর নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে বাড়ছে।

জ্বালানি রূপান্তর ও কর্মসংস্থানের জন্য ৯টি সুপারিশ তুলে ধরা হয় নিবন্ধে। এর মধ্যে আছে কর্মী দল তৈরির জন্য বিনিয়োগ, কার্যকর নীতিমালা তৈরি, একাডেমিক কোর্সের মানোন্নয়ন, স্থানীয় উৎপাদনকারীদের সহায়তা করা। নিবন্ধ উপস্থাপন করেন সিপিডির জ্যেষ্ঠ গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম।

অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ফাহমিদা আকতার, বাংলাদেশ পাওয়ার ম্যানেজমেন্ট ইনস্টিটিউটের রেক্টর মোহাম্মদ আলাউদ্দিন, বুয়েটের সাবেক উপাচার্য ইজাজ হোসেন, ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস ফোরাম অব বাংলাদেশের সভাপতি হুমায়ূন রশিদ প্রমুখ।

সম্পর্কিত খবর

জনগণের আস্থাহীন সেনাবাহিনী রণাঙ্গণে জয়ী হতে পারে না: প্রধানমন্ত্রী

gmtnews

ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি হামলা বন্ধে সংসদে প্রস্তাব পাস

Zayed Nahin

আজ থেকে গণপরিবহণ বন্ধ

News Editor

মন্তব্য করুণ

এই ওয়েবসাইটটি আপনার অভিজ্ঞতা উন্নত করতে কুকি ব্যবহার করে। আমরা ধরে নিচ্ছি যে আপনি এটির সাথে ঠিক আছেন, তবে আপনি ইচ্ছা করলেই অপ্ট আউট করতে পারেন। স্বীকার করুন বিস্তারিত