অগ্রবর্তী সময়ের ককপিট
বাংলাদেশ সর্বশেষ

শহীদ শেখ রাসেলের ৬০তম জন্মদিন আজ

দেশের শিশু-কিশোর, তরুণ প্রজন্মের কাছে শেখ রাসেল এক অনুভূতির নাম, এক ভালোবাসার নাম। রাসেল দেশের আনাচে-কানাচে এক মানবিক সত্তা হিসেবে সবার মাঝে বেঁচে আছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্বাচনী এলাকা গোপালগঞ্জ-৩ (টুঙ্গিপাড়া-কোটালীপাড়া) আসনের উন্নয়ন কার্যক্রমের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিনিধি ও সাবেক সচিব মো. শহীদ উল্লা খন্দকার।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কনিষ্ঠপুত্র শেখ রাসেলের জন্মদিন উপলক্ষে তিনি তার স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান।

তিনি বলেন, ‘পৃথিবীর সবচেয়ে নির্মম ও পৈশাচিক ঘটনা হচ্ছে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট। বিভীষিকাময় সেই রাতের প্রতিটি ক্ষণ, প্রতিটি মুহূর্ত, গভীর শোকের সঙ্গে আমরা স্মরণ করি। এই দিন ঘাতকদের নির্মম বুলেট থেকে রক্ষা পায়নি শিশু শেখ রাসেলও। বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে নরপিচাশরা নিষ্ঠুরভাবে তাকেও হত্যা করেছিল। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অতি স্নেহের ছোট ভাই শেখ রাসেল ১৯৬৪ সালের এই দিনে ঐতিহাসিক স্মৃতিবিজড়িত ধানমন্ডির বঙ্গবন্ধু ভবনে জন্মগ্রহণ করে। মৃত্যুকালে সে ইউনিভার্সিটি ল্যাবরেটরি স্কুলের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্র ছিলে।

তিনি আরও বলেন, তাকে না মারার জন্য খুনিদের কাছে আর্তি জানিয়ে বারবার বলেছিল “আমাকে মায়ের কাছে নিয়ে যাও”। সেদিন বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠপুত্র রাসেলের এই চিৎকারে স্রষ্টার আরশ কেঁপে উঠলেও টলাতে পারেনি খুণি পাষাণদের মন। এই নিষ্পাপ শিশুকে  ঠাণ্ডা মাথায় খুন করা হয়। তার অকাল মৃত্যুর শোককে আমাদের  শক্তিতে পরিণত করতে হবে।

মো. শহীদ উল্লা খন্দকার বলেন, রাসেল যদি বেঁচে থাকত, নিশ্চয়ই একজন মহানুভব, দূরদর্শী ও আদর্শ নেতা হত। যাকে নিয়ে দেশ ও জাতি গর্ব করতে পারত। প্রিয় রাসেল এর বিদায়ী আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি। আল্লাহ যেন তাকে জান্নাতুল ফেরদৌস নসিব করেন। আমিন।

সম্পর্কিত খবর

চাটমোহরে ৫ হাজার সুফলভোগীদের নিয়ে মতবিনিময় সভা

Zayed Nahin

সুদানে বিমান হামলায় ৪৩ জন নিহত

Hamid Ramim

ঢাকা-রাজশাহী রুটে নতুন ট্রেন মধুমতী এক্সপ্রেস, টিকিট বিক্রি শুরু

Zayed Nahin

মন্তব্য করুণ

এই ওয়েবসাইটটি আপনার অভিজ্ঞতা উন্নত করতে কুকি ব্যবহার করে। আমরা ধরে নিচ্ছি যে আপনি এটির সাথে ঠিক আছেন, তবে আপনি ইচ্ছা করলেই অপ্ট আউট করতে পারেন। স্বীকার করুন বিস্তারিত