28 C
Dhaka
May 14, 2024
অগ্রবর্তী সময়ের ককপিট
বাংলাদেশ রাজনীতি সর্বশেষ

বাংলাদেশে গণতন্ত্র বজায় রাখতে প্রধানমন্ত্রী সর্বদা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

ঢাকা: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, তারা বাংলাদেশে গণতন্ত্র সমুন্নত রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমরা গণতন্ত্রের জন্য সংগ্রাম করেছি এবং গণতন্ত্র অর্জন করেছি।

আমরা গণতন্ত্র সমুন্নত রাখতে অঙ্গীকারবদ্ধ।

বুধবার (১১ অক্টোবর) যুক্তরাষ্ট্রের ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউট (আইআরআই) এবং ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ইনস্টিটিউট (এনডিআই) প্রাক-নির্বাচনী পর্যবেক্ষক প্রতিনিধি দল (মূল্যায়ন মিশন-পিইএএম) সরকারি বাসভবন গণভবনে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে গেলে প্রধানমন্ত্রী এ মন্তব্য করেন।

বৈঠক শেষে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।

শেখ হাসিনা বলেন, আওয়ামী লীগের আদর্শ গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখা এবং আওয়ামী লীগ গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করে যাচ্ছে।

প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশের গণতন্ত্রের ইতিহাস সম্পর্কে সংক্ষেপে প্রতিনিধিদলকে অবহিত করেন।

তিনি আরও বলেন, ১৯৭৫ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নৃশংসভাবে হত্যার পর সামরিক শাসকরা অস্ত্রের মাধ্যমে ক্ষমতা দখল করে এবং বাংলাদেশে রাজনৈতিক দল গঠন করে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০০৭-২০০৮ সালের সেনাবাহিনী সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় আমাকে যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে ফিরতে বাধা দেওয়া হয়েছিল। দেশে ফিরলে মেরে ফেলা হবে বলে হুমকি দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু মৃত্যুর হুমকি উপেক্ষা করে দেশে ফিরেছি।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের ন্যায় মানুষের মৌলিক অধিকার- খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, স্বাস্থ্য ও শিক্ষা নিশ্চিত করাই আওয়ামী লীগ সরকারের মূল লক্ষ্য বলে উল্লেখ করেন শেখ হাসিনা।

তিনি জানান, তারা চরম দারিদ্র্যের হার ৫ দশমিক ৬ শতাংশে নামিয়ে এনেছেন।

বৈঠকে ১২ সদস্যের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্বদানকারী ইউএসএআইডির সাবেক ডেপুটি অ্যাডমিনিস্ট্রেটর বনি গ্লিক বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশে বিস্ময়কর অর্থনৈতিক উন্নয়ন হয়েছে।

তিনি জানান, তারা কূটনীতিকসহ সব অংশীজনের সঙ্গে কথা বলেছেন এবং তাদের লক্ষ্য, হল সব অংশীজনের কথা শোনা।

বনি গ্লিক জানান, তারা মার্কিন সরকারের প্রতিনিধিত্ব করেন না, তারা তাদের ব্যক্তিগত ক্ষমতাবলে এখানে এসেছেন। তারা শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতার হস্তান্তর চান।

দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী কার্ল এফ ইন্ডারফার্থ বলেন, গণতন্ত্রের কিছু অন্তর্নিহিত সমস্যা আছে এবং সমস্যাগুলো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেও রয়েছে।

ব্যস্ততার মধ্যেও সময় দেওয়ার জন্য তারা প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানান।

এসময় প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সংসদ সদস্য সালমান এফ রহমান, সংসদ সদস্য মোহাম্মদ আলী আরাফাত, পররাষ্ট্র সচিব (সিনিয়র সচিব) মাসুদ বিন মোমেন, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন, আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক ড. সেলিম মাহমুদ উপস্থিত ছিলেন।

সম্পর্কিত খবর

দুর্নীতির জন্য বিভিন্ন দেশের ৩০ ব্যক্তির ওপর মার্কিন ভিসা বিধিনিষেধ

Hamid Ramim

পার্বত্য তিন জেলায় অপটিক্যাল ফাইবার আসছে

News Editor

এ বছরের প্রিমিয়ার লিগ কেন রোমাঞ্চকর

Shopnamoy Pronoy

মন্তব্য করুণ

এই ওয়েবসাইটটি আপনার অভিজ্ঞতা উন্নত করতে কুকি ব্যবহার করে। আমরা ধরে নিচ্ছি যে আপনি এটির সাথে ঠিক আছেন, তবে আপনি ইচ্ছা করলেই অপ্ট আউট করতে পারেন। স্বীকার করুন বিস্তারিত